Site icon ইউরোবাংলা

রেনেসাঁ সাহিত্য মজলিশ ইউকের উদ্যোগে
বিশিষ্ট লেখক কবি আলিফ উদ্দিন রচিত “কুরআনের ছবি” বইটির প্রকাশনা উৎসব——–

আজ ২৫ মে ২০২৩ ইংরেজী তারিখে রেনেসাঁ সাহিত্য মজলিশ ইউকের উদ্যোগে উ‌ডেনহাম সেন্টার
ব্যালেন্স রোড, লন্ডনে
বিশিষ্ট লেখক কবি আলিফ উদ্দিন রচিত “কুরআনের ছবি” বইটির প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রেনেসাঁ সাহিত্য মজলিসের সভাপতি কেএম আবু তাহের চৌধুরী, অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক কবি শিহাবুজ্জামান কামাল, প্রধান আলোচক হিসাবে আলোচনা করেন ইউ সি বি এল এর প্রফেসর ডক্টর শাহজালাল সরকার, বিশেষ অতিথি হিসাবে আলোচনা করেন লন্ডন প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মুহাম্মদ রহমত আলী, অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। সলিসিটর মোহাম্মদ ইয়াওর উদ্দিন, ইমিগ্রেশন কনসালট্যান্ট মোঃ আব্দুল মতিন, আবদুল মুনিম জাহেদী কেরল, এনামুল হক চৌধুরী, ফারুক মিয়া, নূর বক্স, অধ্যাপক আব্দুল হাই, ডাক্তার সাংবাদিক গিয়াস উদ্দিন, সৈয়দ রফিকুল ইসলাম, কবি নাজমুল হোসেন, মোঃ নুরুল হক, প্রমুখ।
বক্তারা বলেন মহাগ্রন্থ আল কুরআন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লার অমীয় বাণী। সর্বশেষ এবং শ্রেষ্ঠতম নবী এবং রাসূল হযরত মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি নাযিলকৃত অমোঘ ঐশী বাণী। কুরআনে হাকিম ইসলামী জীবন ব্যবস্থার প্রধান উৎসস্থল। পৃথিবীতে যত গ্রন্থ আছে, যত গ্রন্থের আবির্ভাব হয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত হয়ে থাকবে- কোনো গ্রন্থের গ্রন্থকারই তার গ্রন্থকে পরিপূর্ণ নির্ভুল দাবি করতে পারেননি এবং পারবেন না। কিন্তু ঐশী গ্রন্থ কুরআনের বিষয়টি ভিন্ন। আল কুরআনের পাঠক মাত্রই একথা সুপরিজ্ঞাত যে, এই কিতাবের শুরুতেই রয়েছে এর নির্ভুলতার ব্যতিক্রমি এবং অভূতপূর্ব চ্যালেঞ্জ।
কবি আলিফ উদ্দিনের কুরআনের ছবি বইখানায় অধিকাংশ জায়গায় কুরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা করেছেন। আর এই ব্যাখ্যা গুলো
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ’লা মহাগ্রন্থ আল কুরআন থেকে নিয়ে এসেছেন। সেই কুরআনের আয়াতগুলো আমাদের জীবনে প্রতিফলিত করতে পারি। হে মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের জীবনকে কুরআনের আলোকে আলোকিত জীবন গড়ার তাওফিক দান করুন। অন্যায়-অবিচার, হানাহানি-বিভেদ, দূরিভূত করে কুরআনের আলোকোচ্ছটায় রঙিন, শান্তিময় বাসোপযোগী করে দিন গোটা পৃথিবী।
এছাড়াও বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলামের ১২৪ তম জন্মবার্ষিকী ও লেখক গবেষক সৈয়দ জয়নাল আবেদীন এডভোকেটের স্মরণে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচ্ছন্ন করেন মাওলানা রফিক আহমেদ রফিক।

Exit mobile version