চট্রগ্রামের তরুণ আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে গত মঙ্গলবার উগ্রবাদী সংগঠন ইসকনের সদস্যরা নির্মমভাবে হত্যা করে। আজকে তার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণের জন্য ঢাকা থেকে চট্রগ্রামে ছুটে যান ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলম।
জানাজা নামাজ শেষে গ্রামের বাড়িতে আইনজীবী এডভোকেট সাইফুল ইসলামের দাফন কার্য সম্পন্ন করার পর ফেরার পথে হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহনকারী প্রাইভেট কারটিকে প্রচন্ড গতিতে একটি ট্রাক ধাক্কা দেয়। ট্রাকের ধাক্কায় প্রাইভেট কারটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে প্রাণে বেঁচে যান সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহ।
গণঅধিকার পরিষদ মনে করে এটি নিছক কোন সাধারণ দুর্ঘটনা নয়, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যা চেষ্টা। যেহেতু বাংলাদেশে ভারতীয় অধিপত্যবাদ বিরোধী আন্দোলনকে বেগবান করেছে ছাত্র-জনতা, সেহেতু ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার টার্গেটে পরিণত হয়েছে আমাদের ছাত্র-সমন্বয়করা। ভারত এখন সেই প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
এই ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক কর্নেল অবঃ মিয়া মশিউজ্জামান ও সদস্য সচিব ফারুক হাসান। একইসাথে নেতৃদ্বয় এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচার দাবি করেন।
– প্রেস বিজ্ঞপ্তি