খালেদ মাসুদ রনি:
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক,আধুনিক বাংলাদেশর রূপকার শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর ৪৩ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে সেন্টার ফর ডেমক্রেসী এন্ড গুড গভর্নেন্স (সিডিজিজি) এর উদ্যোগে এবং জিয়া সেন্টার লন্ডনের সহযোগিতায় “স্বাধীনতা, সাফল্য, সমৃদ্ধি ও গণতন্ত্রের মহানায়ক: শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম” বিষয়ক এক সেমিনার অনুষ্টিত হয়েছে।গত সোমবার সন্ধ্যায় হোয়াচ্যাপলের একটি হলে অনুষ্ঠানে সংগঠনের প্রকাশনায় “সৈনিক জিয়া, কেন জনতার জিয়া” বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন টাওয়ার হেমলেট কাউন্সিলের সাবেক ডেপুটি মেয়র বর্তমান কাউন্সিলর অহিদ আহমেদ।
সিডিজিজি এর চেয়ারম্যান ও যুক্তরাজ্য যুবদলের সাবেক নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক সোয়ালেহীন করিম চৌধুরী এর সভাপতিত্বে ও সিডিজিজি এর নির্বাহী পরিচালক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম এর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশিষ্ট রাজনৈতিক ও সামরিক বিশ্লেষক বাংলাদেশ ওয়াচ ইউকের সভাপতি মেজর (অবঃ) সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক।
সভায় সম্মানিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মাহিদুর রহমান, যুক্তরাজ্য বিএনপির প্রধান উপদেষ্টা সাইস্তা চৌধুরী কুদ্দুস। মূখ্য আলোচক হিসাবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. হাসনাত হুসেন এমবিই, অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন লন্ডন থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক সুরমার সম্পাদক সামসুল আলম লিটন, জিয়া স্মৃতি পাঠাগার ইউকের প্রতিষ্ঠাতা শরীফুজ্জামান চৌধুরী তপন, রাষ্ট্রপতির সাবেক প্রটোকল অফিসার ড. মোস্তাফিজুর রহমান হারুন, মৌলভীবাজার জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি ওয়াদুদ আলম, যুক্তরাজ্যস্ত মৌলভীবাজার জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভাপতি শাহ সাইফুল আক্তার লিখন, যুক্তরাজ্য বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার লিয়াকত আলী প্রমুখ।
বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন আলোকোজ্বল জীবণের অধিকারি দৃঢ় প্রত্যয়ী এক অনন্য কর্মবীর। সার্বিকভাবে পশ্চাৎপদ একটি স্বাধীন দেশের কোটি কোটি মানুষের সামনে তিনি ছিলেন আশা ও স্বপ্নপূরণের দীপ্ত মশাল। তাঁর আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব এবং সুচিন্তিত ও গতিশীল নেতৃত্বে সমগ্র জাতি জেগে উঠে অদম্য কর্ম প্রেরণায় উন্নয়ন ও উৎপাদনের সুবিশাল আয়োজনে শরীক হয় সর্বস্তরের মানুষ। সর্বোপরি দেশের প্রয়োজনে বারবার তিনি উল্কার মতো আবির্ভূত হয়েছেন। তাইতো বাংলাদেশী জাতীর এক মহান সন্তান হিসাবে তিনি কোটি মানুষের প্রাণে স্থান করে নিয়েছেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য যুবদলের অন্যতম নেতা শামীম আহমেদ, মোফাজ্জল করিম মাসুম, জাহাঙ্গির হুসেন, পটল মিয়া, আব্দুল কাইয়ুম, শিপু চৌধুরী, জলিল উদ্দিন চৌধুরী খোকন, জাহিদুর রহমান ইমন, নাসিরুদ্দিন সানি, তাজুল ইসলাম, কামরুজ্জমান চৌধুরী, ফরমার ছাত্রদল অর্গেনাইজেশন ইউকের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মিলাদ হোসেন রুবেল, যুগ্ম আহবায়ক এস এ আফজাল, সদস্য সচিব এস রহমান রাব্বি, সম্মানিত সদস্য মোহাম্মদ জাহাঙ্গির হুসেন, দুলাল হুসেন জুমান, আব্দুল মুত্তাকিন শিপলু, সারওয়ার আহমেদ চৌধুরী জীবণ, অন্যতম সদস্য মাহিন আহমেদ নাঈম, শাহীন আহমেদ, জাহিদ আহমেদ, শামস সানান, হাসান আল মামুন, এ এস এম রায়হান বক্স, আব্দুল মুত্তাকিন, পারভেজ আহমেদ, রাজীব আহমেদ, মোহাম্মদ রাহী আহমেদ, মুন্নি বেগম, জুনেদ আহমেদ, মুঃ সজিব মিয়া, এমিন্যাস্টি ইন্টারন্যাশনালের মোঃ জুবায়ের হুসেন, ইকুয়েল রাইটস ইন্টারন্যাশনাল ইআরআইয়ের সভাপতি মাহবুব আলী খানসুর, সেক্রেটারি নৌশিন মোস্তারী মিয়া সাহেব, সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের আহমেদ, জয়েন্ট সেক্রেটারি মোঃ মহিবুল্লাহ, মাইনোরিটি সেক্রেটারি তাহমিনা আক্তার, জয়েন্ট সেক্রেটারি ইয়াজ কাওসার, মিডিয়া বিষয়ক সম্পাদক বেলাল আহমেদ রনি, প্রচার সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, ইনফরমেশন এন্ড টেকনোলজি সেক্রেটারি ইমদাদুর রহমান ফাহিম, প্রচার সম্পাদক শাহীন আহমদ, গুম বিষয়ক সম্পাদক খালেদ আহমেদ,প্রচার সম্পাদক আবু জেহাদ, সিনিয়র জয়েন্ট সেক্রেটারি মাহমুদ হোসাইন, জয়েন্ট সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ আল জাবির, প্রচার সম্পাদক সোহরাব উদ্দিন রুমান, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি কাজী ইমদাদ, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি একেএম রুহুল আমিন সরকার, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি তাম্মাম ইসলাম, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি আব্দুল আলিম, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এবাদুর রহমান, মাইনোরিটি রাইটস সম্পাদক আইনুদ্দিন,এক্সিকিউটিভ মেম্বার শাহরিয়ার কালাম আজাদ, গুম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ তফুর আহমদ, এক্সউটিভ মেম্বার সাজন মিয়া, জাস্টিস ফর ভিকটিম এর সভাপতি জহিরুল ইসলাম, অন্যতম নেতা মাহবুব হাসান মাহফুজ, আবদুল্লাহ আল ইমরান, মো: জামিল আহমেদ, মকসুদ বিন ওয়াহিদ (কয়েছ), মো:জাহাঙ্গীর আলম, সাজ্জাদ হুসাইন (মাহান), লিমন আহমেদ, রুহুল আমিন, পারভেজ আহমেদ, ইমতিয়াজ আহমেদ (ইমন) প্রমুখ।
